মানুষের মধ্যকার সাম্প্রদায়িক দ্বিধা- বিভক্তি নিয়ে মানবকল্যাণ সাধন করা সম্ভব নয়। মানবকল্যাণ বলতে লেখক মূলত মানুষের ব্যবহারিক জীবনের কল্যাণকে বুঝিয়েছেন। সাধারণভাবে অনেকে দুস্থ মানুষকে করুণাবশত দান-খয়রাত করাকে মানবকল্যাণ মনে করে। কিন্তু লেখকের মতে এমন ধারণা খুবই সংকীর্ণ মনোভাবের পরিচায়ক। তাঁর মতে মানব-কল্যাণ হলো মানুষের সার্বিক মঙ্গলের প্রয়াস। এই কল্যাণের লক্ষ্য সব অবমাননাকর অবস্থা থেকে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থায় মানুষের উত্তরণ ঘটানো। লেখকের বিশ্বাস, মুক্তবুদ্ধির সহায়তায় পরিকল্পনামাফিক পথেই কল্যাণময় পৃথিবী রচনা করা সম্ভব।
'কী' ও 'কি' পদ দুটির উচ্চারণের মধ্যে পার্থক্য না থাকলেও ব্যবহারিক দিক থেকে দুটোই আলাদা। যেসব প্রশ্নের উত্তরে বিশদভাবে বর্ণনা করতে হয় সেসব স্থানে 'কী' পদটি বসাতে হয়; অর্থাৎ এটি সর্বনাম পদের ন্যায় কাজ করে। একইভাবে যেসব প্রশ্নের উত্তর 'হ্যাঁ' বা 'না' সূচক অব্যয়ের মাধ্যমে পাওয়া যায় সেসব স্থানে 'কি' পদটি বসাতে হয়, এখানে 'কি' পদটি অব্যয় পদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যেমন গদ্যাংশটিতে দেখা যায়: 'আজ পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে দেখলে কী দেখতে পাই?' উত্তর হবে দুস্থ, অবহেলিত, স্বদেশ বিতারিত মানুষ; আবার 'সেবাধর্মী সংস্থার সংখ্যা বৃদ্ধিই কি প্রমাণ করে না মানব-কল্যাণ কথাটা স্রেফ মানব-অপমানে পরিনত হয়েছে?' উত্তর হবে 'হ্যাঁ'। অর্থাৎ বর্ণনামূলক অর্থে 'কী' পদ ও সংক্ষিপ্ত অর্থে 'কি' পদ ব্যবহৃত হয়। উ: খ ব্যাকরণিক দিক থেকে 'কী' সর্বনাম পদ ও 'কি' অব্যয় পদ।
তাহার জন্য অপেক্ষা করা মোটেও সমীচিন হবে না।
(বানান ভুল ও বাক্যের অসংগতি দূর করে লেখ)Write a short paragraph on: “ Tertiary Level Education in Bangladesh ”
Explain the following statement in 5 sentences: "While adolescence is a time of tremendous growth and potential, it is also a time of considerable risks."